‘রহিম বাদশা’র অভিনব শেয়ারবাজার কারসাজি

কখনো তিনি কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক, কখনো ভাইস চেয়ারম্যান, কখনো কোম্পানি সচিব আবার কখনো স্বত্বাধিকারী। কাগজে-কলমে তিনি পাঁচটি কোম্পানির কর্তাব্যক্তি। তিনি আবদুর রহিম, শেয়ারবাজারে একজন বিনিয়োগকারী। ঢাকার ১৫টি ব্রোকারেজ হাউসে নামে-বেনামে তাঁর ৮০টি বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাবের সন্ধান মিলেছে।
নিজ নামের বাইরে স্ত্রী বদরুন্নেসা, ভাই জহিরুল ইসলাম, শ্যালিকা সোনিয়া সুলতানাসহ বেশ কয়েকজন নিকটাত্মীয় ও কোম্পানির নামে এসব বিও হিসাব খোলা হলেও বেশির ভাগ হিসাবের সুবিধাভোগী তিনি নিজেই।
পুঁজিবাজারে কারসাজির মাধ্যমে কম সময়ে অধিক মুনাফা তুলে নিতে অভিনব এই পন্থা বেছে নেন আবদুর রহিম। নামে-বেনামে থাকা এসব বিও হিসাবের মাধ্যমে কারসাজি করে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত চার কোম্পানির শেয়ার লেনদেন করে তুলে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকার মুনাফা। একের পর এক কারসাজিতে সফল হওয়ায় শেয়ারবাজারে সবাই এখন তাঁকে চেনে ‘রহিম বাদশা’ নামে।

SEC asked to re-design major capital market policies

Nazmul Ahsan

The Ministry of Finance (MoF) has asked the securities regulator to re-design or formulate afresh a number of critical capital market-related policies relating to pre-initial public offering (IPO) and placement shares and to bring about changes in the existing rules on preferential shares, right shares and book building method, official sources said.

It has also asked the regulator to undertake an initiative for enforcing an uniform face value of all listed shares and to form a committee to fix the indicative prices of shares.

The ministry on Sunday instructed the Securities and Exchange Commission (SEC) to complete such tasks through issuing seven separate directives in this connection, a top ministry official said.

The move has been taken as part of a reform programme to overhaul the SEC through addressing the existing institutional and regulatory loopholes.

The reform programme will largely be based on the recommendations of the report of the probe committee on the recent share market scam.

"It is only a start following the reconstitution of the SEC. We will formulate new policies and amend the existing regulations relating to the capital market soon to help promote good corporate governance that will have a positive impact on the country's stock exchanges," a top MoF official said.

এসইসি সুপারিশ বাস্তবায়নে কাজ শুরু করেছে

পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে সরকার গৃহীত ১৪টি সুপারিশ বাস্তবায়নের কাজ শুরু করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। এর মধ্যে কয়েকটি ঘটনা অধিকতর তদন্তের সুপারিশও রয়েছে।
পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এসব বিষয়ে তদন্তের জন্য এসইসিকে সম্প্রতি নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানিগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সঙ্গে এসইসির পুনর্গঠিত কমিশনের সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে গতকাল সোমবার সাংবাদিকদের এসব কথা জানান সদস্য হেলাল উদ্দিন নিজামী।

জুলাই থেকে ডিএসইতে ইন্টারনেটভিত্তিক লেনদেন চালু হচ্ছে

আগামী জুলাই মাস থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ইন্টারনেটভিত্তিক লেনদেন চালু হচ্ছে। এ জন্য বর্তমানে চালু থাকা লেনদেন সফটওয়্যার ‘টেসা’র পরিবর্তে এমএসএ-প্লাস নামের অত্যাধুনিক সফটওয়্যার ব্যবহার করা হবে।
এটি ব্যবহারের ফলে বিনিয়োগকারীরা দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে ঘরে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে দৈনন্দিন লেনদেন কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবেন। লেনদেনের জন্য তাঁদের আর সশরীরে ব্রোকারেজ হাউসে যেতে হবে না। ইন্টারনেট সংযোগ রয়েছে এমন যেকোনো ডিভাইস (যেমন-ডেস্কটপ কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন) ব্যবহার করেই লেনদেন করা যাবে।

New SEC members resolve to work independently

Mohammad Mufazzal

The two newly appointed members of the securities regulator have expressed their firm resolve to work independently and impartially to help restore stability in the stock market and to help sustain investors' confidence.

Their reactions came Sunday immediately after their appointment by the government as the members of the Securities and Exchange Commission (SEC) for a period of three years.

"I was not involved in the affairs of any political party. So, it will not be possible for any political party or vested quarters to convince me about any undue demand," Mohammad Amzad Hossain, a newly appointed SEC member, told the FE.

Mr. Hossain said he does not need to serve the purpose of anyone as his appointment was made without anybody's lobbying.

"That's the reason myself and all other members of the SEC will be able to carry on discharging the regulatory responsibility, without any interference and pressure from any extraneous quarters," Hossain said.

Asked about the need for restoring the image of the regulatory body, he said it would have to be re-established through teamwork with sincerity.

MoF asks SEC to make further probe into selected irregularities

Nazmul Ahsan

The ministry of finance (MoF) directed Sunday the securities regulator to carry out further investigations into 14 different kinds of alleged gross irregularities in the capital market.

Such allegations include, among others, serial trading, share manipulation by companies and individuals and the state of affairs concerning 100 top overvalued listed companies, in the light of the findings of the probe committee on share market scam.

The ministry has asked Securities and Exchange Commission (SEC) to complete further investigations into eight, out of 14 such irregularities, by next one month, and, into the remaining six, within the next three months.

The directives of the ministry came on the basis of the recommendations by the probe committee that were placed before Prime Minister Sheikh Hasina in early part of the current month.

Sunday's directive by the MoF to the SEC followed the instruction received from the highest level of the government, a high official in the Ministry of Finance (MoF) said.

The SEC must act, as per the suggestion made in the report of the probe committee, to move ahead with their further investigations, the directives said.

"The directives for further investigation have been given to the SEC to confirm the alleged misdeeds by individuals and institutions in the capital market," Shafiqur Rahman Patwary, Secretary, Banking and Financial Institution Division, MoF, told the FE.

CDBL NEWS - May 30,2011

- Ocean Containers Ltd Bonus shares credited on 30-MAY-11
- Social Islami BnkLtd Rights shares credited on 30-MAY-11
- Summit Alliance Port Bonus shares credited on 30-MAY-11

বিনিয়োগকারীর ভাবনায় শেয়ারবাজার

আবু আহমেদ
আমার ছাত্র শামীম এখন নিজেই ব্যবসায় করে। ২০০৯ সালের মাঝামাঝি সে ব্যবসায় থেকে কিছু পুঁজি সরিয়ে এনে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করেছে। ২০১০ সালের জুলাই পর্যন্ত সে মোটামুটি লাভে অধিকাংশ শেয়ার বিক্রি করে লাভসহ পুঁজি আবার নিজস্ব ব্যবসায় নিয়ে যায়। আজকে শামীম বলছে, সে বেঁচে গেছে, এবং আরো বলছে, শেয়ারবাজার শিগগির ওঠার কোনো কারণ নেই। শামীম ভাগ্যবান। কারণ, বুঝে হোক, না বুঝে হোক সময়মতো শেয়ারগুলো বিক্রি করে দিতে পেরেছে। শামীমকে জিজ্ঞেস করলাম, কে তোমাকে শেয়ারগুলো বিক্রি করতে বলে দিলো? সে বলল, ‘আসলে শেয়ার বিক্রির এক নম্বর কারণ হলো­ ব্যবসায় হঠাৎ বাড়তি পুঁজির দরকার হয়ে পড়েছিল। আর আমার নজরে ২০১০ সালের জুলাই মাসেই বাজার যথেষ্ট অতি মূল্যায়িত হয়ে গিয়েছিল।’ শামীমকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘তুমি কিভাবে বুঝলে বাজার তখনই অতি মূল্যায়িত হয়ে গেছে?’ বলল, ‘কেন, যে সব আইপিও বা প্রাইমারি শেয়ার বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে বাজারে এসেছিল, সেগুলো কত মূল্যে এসেছে? একটা আইপিও কিভাবে শুরুতেই পি/ই(এক্স)= ৪০ বা আয়ের তুলনায় ৪০ গুণে আসতে পারে? আর সেই আইপিও যখন সেকেন্ডারি বাজারে বেচাকেনা হতে লাগল, তখন তা গিয়ে পৌঁছল আয়ের ৬০ গুণে। এটাও কি সম্ভব? আপনিই তো আমাদের লেকচার দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, ভালো কোম্পানির ক্ষেত্রে পি/ই অনুপাত বড়জোর ২৫-৩০ হতে পারে। অসম সব আলামত দেখে বুঝতে পেরেছি, আর শেয়ার বেচে দিয়েছি। অন্য কথা হলো, যখন বাজারে টার্নওভার বা বেচাকেনা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল, তখন ছোট্ট মিউচুয়াল ফান্ড কী করে টপ-টেন-এ জায়গা করে নিলো? ওইগুলো কি বাজার অতি মূল্যায়নের লক্ষণ নয়?’ আমি শামীমকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘এত অল্প সময়ে আমাদের শেয়ারবাজার অতি মূল্যায়িত হলো কেন?’ সে বলল, “মূল কারণ হচ্ছে­ অতি অল্প সময়ের মধ্যে শেয়ারবাজার অতি দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছিল। সবাই মিলে দাওয়াত দিয়ে লাখ লাখ লোককে এই বাজারে আনা হয়েছিল।

Stock market volatility could be reduced thru’ transparency, accountabilityDr Mashiur observes at DCCI seminar

Prime Minister's Advisor to Economic Affairs Dr Mashiur Rahman yesterday said the volatility in the stock market could be reduced is transparency and accountability in the market is assured.

He said this at a seminar entitled "Capital Market Reforms in Bangladesh: Demand and Supply Side Constraints” at a city hotel on Saturday.

Asif Ibrahim, president of the Dhaka Chamber of Commerce and Industries (DCCI) presided the seminar organised by DCCI.

Dr Mashiur Rahman suggested the bourses and the brokerage houses for make the investors aware about the risk in share business. Commenting on the recent market crash he said: “Lack of investor’s knowledge and awareness on the market caused volatility in the market.”

Stocks down amid lack-lustre turnover

FE Report


Dhaka stocks continued to witness a bearish trend amid liquidity crisis in the lack-lustre trading.

The investors also demonstrated against the continuous fall in the market during the week in front of the Dhaka Stock Exchange (DSE) building.

However, Bangladesh Bank decision of extending the time limit for adjusting single borrower limit helped the market to regain some points, otherwise the fall would have been much bigger, dealers said.

During the week, among the five trading sessions, two sessions gained moderately while three lost massively.

Overall, the benchmark index DGEN, the yardstick of the DSE shed 320.46 points or 5.60 per cent to close at 5,397.62.

The broader DSE All Shares Price Index (DSI) ended at 4,496.91 went down by 204.76 points or 5.56 per cent. The DSE-20 index including blue chips also lost 159.55 points or 4.26 per cent to 3,584.70.

Amid lesser participation from the institutional investor's turnover value also remained in the lower level. Total turnover value stood at only Tk 17.55 billion in the five trading sessions.

Banks get more time to adjust ‘single borrower exposure limit’

Siddique Islam and Asaduzzaman Pallab

The central bank has extended the time-frame for adjustment of 'single borrower exposure limit' by the commercial banks for financing the operations of their subsidiaries -- brokerage houses and merchant banks -- by a maximum period of six months.

Under the amended provisions, the banks will have to adjust the excess amount of their loans over the single borrower exposure limits for their respective subsidiaries by December 31, instead of the earlier set-period between June 30 and August 31 this year.

SEC vows coordinated moves, reforms to boost stock market

FE Report

The securities regulator Thursday allayed jittery investors, vowing a raft of new laws and coordinated efforts with the central bank, ministry of finance and national board of revenue (NBR) to help restore stability in the stock market.

A spokesman of the Securities and Exchange Commission (SEC) made the assurance amid signs that the regulator is increasingly concerned over the plummeting stock prices in the two bourses.

"The SEC hopes that the investors will soon see the results of our coordinated efforts," SEC executive director Mohammad Saifur Rahman told the reporters at a press briefing.

CDBL NEWS - May 26,2011

- Barakatullah Ltd IPO shares credited on 26-MAY-11
- BIFC Limited Bonus shares credited on 25-MAY-11
- Islami Bank BD Ltd. Bonus shares credited on 25-MAY-11
- Uttara Bank Limited Bonus shares credited on 25-MAY-11
- Jamuna Bank Limited Bonus shares credited on 24-MAY-11
- Social Islami BnkLtd Bonus shares credited on 24-MAY-11

Investors take to streets again protesting fall in stock prices

FE Report

The benchmark index of the Dhaka Stock Exchange (DSE) experienced yet another fall Wednesday, triggering demonstration by aggrieved investors.

The agitated investors came out of different brokerage houses and took to the streets after the DSE General Index (DGEN) slipped more than 200 points at about 2:15pm.

The investors, under the banner of 'Sharebazar Oikkyo Parishad', staged demonstration in front of the DSE Building to protest the unabated erosion in stock prices. Vehicular movement from Shapla Chottor to Ittefaq Crossing remained suspended from 2:45 am to 3:45 am due to the demonstration.

The investors also demanded resignation of the finance minister, the central bank governor and presidents of the two bourses.

The leaders of the Parishad urged the authorities concerned to halt trading at the bourses until the Prime Minister returns home from abroad.

They also announced a sit-in programme in front of the DSE Building from today (Thursday).

According to market insiders, the Wednesday's plunge was mainly fuelled by the media report that the government has not taken any step to punish the share scam culprits so far.

DSE seeks JS body intervention

FE Report

The Dhaka Stock Exchange (DSE) has sought Parliamentary Standing Committee intervention to ease current liquidity crisis of the stock market.

The board of directors of DSE made the call Wednesday while called on Chairman of the Parliamentary Standing Committee on Finance Ministry AHM Mostafa Kamal.

DSE Senior Vice President Ahsnul Islam Titu said at present liquidity crisis is the biggest problem for the capital market. If we want to bring back stability in the stock market it would be the biggest challenge to ease liquidity crisis, he mentioned.

"Banks and their subsidiaries are in tremendous pressure following Bangladesh Bank's circular on exposure of banks in the capital market. Statistics showed banks don't have enough liquidity to make investment in the capital market," he added.

"Policymakers need to understand the situation and accordingly we have sought intervention of the Parliamentary Standing Committee on Bangladesh Bank policy."

Experts demand capital market friendly budget

FE Report

A number of capital market stakeholders and experts Saturday urged the government to make the next national budget capital market friendly.

"The government should take into account the present situation of the stock market while formulating the national budget for the fiscal 2011-12," Chitagong Stock Exchange (CSE) President Fakhor Uddin Ali Ahmed said while inaugurating a workshop organised by the CSE at its Dhaka office.

He said if tax identification number (TIN) is made mandatory for opening BO accounts it would scare away fresh investors.

CDBL NEWS - May 18,2011

- Meghna Petroleum Ltd Bonus shares credited on 18-MAY-11

CDBL NEWS - May 15,2011

- Asia Insurance Ltd Bonus shares credited on 15-MAY-11
- Peoples Leasing Bonus shares credited on 15-MAY-11
- Shahjalal Islami Bnk Bonus shares credited on 15-MAY-11

DSE gains marginally amid volatility

FE Report

Dhaka Stock Exchange (DSE) ended its Monday session with marginal gain amid high volatility as a section of investors is still observing the market situation following the appointment of SEC chair.

"Though the market started with upbeat note and maintained the trend for almost entire session, late profit booking from some sectors wiped off early gains," market insiders said.

The benchmark DSE General Index (DGEN), main gauge of the market, gained 2.95 points or 0.05 per cent to close at 5,791.10.

SEC to restore ‘lost image of securities regulator’

FE Report

The newly appointed SEC Chairman Dr. M Khairul Hossain Monday said the commission would try its best to restore the lost image of securities regulator.

His commitment comes a day after he took over the charge of chairman of Securities and Exchange Commission (SEC).

"We are very much committed to restore the regulatory image for the sake of stock market and investors," Hossain told the FE.

Mr. Hossain said the regulator would not backtrack to take action against any alleged official, as a part of its move in regaining the prestige of securities regulator.

"One must be punished if he is found guilty," he said.

Recently, the probe body on recent stock market scam blamed the SEC largely for market crash and suggested the government to restructure the securities regulator.

DSE finalises listing of 3 issues, places MI Cement fate on SEC chair

FE Report

The board of directors of Dhaka Stock Exchange (DSE) has finalised the trading date for three IPOs (initial public offerings).

Among the three IPOs, one is a power generation company and another two are mutual funds.

According to the decision, Southeast 1st Mutual Fund and EBL NRB Mutual Fund will make debut Thursday (May 19), while Barkatullah Electro Dynamics Limited, a power generation company, on Sunday (May 22).

Meanwhile, the board puts the MI Cement's listing chance on the decision of new chairman of the Securities and Exchange Commission (SEC).

The board of the premium bourse of the country met Monday on the issue but opted for discussion with the newly appointed capital market regulatory body chief.

Tax holiday until ’13 with some changes: Muhith

FE Report

Finance Minister AMA Muhith Sunday said the government will extend tax holiday facilities until 2013 with some changes in respect of the units that are currently enjoying the benefit.

He said the government is not in favour of tax holiday facilities as it wants to develop tax payment culture.

Tax holiday facility is scheduled to expire on June 30, 2011.

"Reduced tax is an effective mechanism to replace the tax holiday facilities. But, we have to continue the facility until 2013, but not further. All will have to pay tax at reduced rate after the period," he said.

The finance minister said this in response to proposals of the business community in a budget consultative meeting of the National Board of Revenue (NBR).

The Federation of Bangladesh Chambers of Commerce and Industry (FBCCI) and NBR jointly arranged the 32nd meeting of the consultative committee at a city hotel.

The finance minister also declared bond licence facility for two years from existing one year, setting up of a separate bond commissionarate next year, merger of import and export house of the Chittagong port by this year.

Muhith also promised to provide special incentives for woman entrepreneurs and SME (small and medium enterprises).

He said main job of banks is to provide current loans instead of investment in share market.

On property tax, Muhith said the government will have to introduce wealth tax as income gap between different sections of people is widening fast.

"At the beginning, wealth tax should be imposed cautiously so that the people will not feel additional pressure for the tax measure," he said.

Responding to complaints of businessmen on higher lending rates, Muhith said the issue could be settled by the market players instead of the government.

"The government earlier intervened on the lending rates to help the industry cope with the global recession but it cannot continue for unlimited period," he said.

On demands of exporters for offering tax-benefit, the finance minister said the exporters are already enjoying different tax benefits from the government.

"Now, exporters should be matured enough to give benefit to the government," he said.

The government will take cautious move on offering tax facilities to exporters, he said.

He welcomed the proposal on encouraging more Public-Private Partnership (PPP) initiatives saying that the initiative saw a success in the second year of its inception.

He said PPP will need more than Tk 30 billion in the next fiscal.

"We want foreign direct investment but those are not coming proportionately. Investors are taking out money from the market," he said.

Muhith said the government is revising the law on Corporate Social Responsibility (CSR) to encourage investment in public welfare.

On duty-free import of cars by the Members of Parliament (MPs), the finance minister said it is embarrassing for lawmakers.

"I have tried to give cars for MPs from government but failed to materialise the plan," he said.

For poultry sector, Muhith said tax holiday facility will be extended to 2013 for poultry industry.

Muhith said the government is focusing on combating rent seeking by introducing recorded transaction through VAT law.

He said in the next fiscal tax differences between industries inside and outside EPZ will be streamlined.

The upcoming budget will offer some provisions to encourage industrialisation in district towns, he added.

Earlier, business leaders requested the government to continue tax holiday facility and pre-shipment inspection system (PSI).

They also pleaded for a cut in higher lending rates of banks, withdrawal of tax on rented space and an end to discrimination, in terms of government facilities, between industries located within and outside the export processing zones.

The business leaders proposed the measures for 2011-12 FY in a meeting of the budget consultative committee jointly arranged by the National Board of Revenue (NBR) and the Federation of Bangladesh Chambers of Commerce and Industry (FBCCI) in the city.

Finance minister AMA Muhith, NBR chairman Dr. Nasiruddin Ahmed and leaders of country's all chamber bodies attended the meeting.

FBCCI president AK Azad, who moderated the discussion, demanded of the government to take stern action against the people who had siphoned off Tk 20 billion from the share market.

"The proposed tax law has strict rules to harass businessmen while some big players, who have cheated the general investors, have remained untouched," he said while demanding withdrawal of the tax measure that allows taxmen to send businessmen to jail for tax evasion.

"Banks are charging high lending rate of 14 to 16 per cent which should be fixed at 12 per cent," he said.

Azad proposed to the government to expedite development works and take initiatives in gas sector as it is lagging behind compared to power sector.

He said the country will have to set up coal and gas-based industries and come out of the subsidy-culture.

He said there is a proposal to set up coal-based power plant near Mongla and a memorandum of understanding has also been signed with India to this effect.

The project should be implemented soon by overcoming bureaucratic bottlenecks as the World Bank will provide loan at lower rate, he said.

AK Azad also proposed introduction of e-governance in all ports of the country, reduce systems loss in gas and power sector, bring losing state-owned companies under PPP, and strengthen the Anti-corruption Commission.

On property tax Azad urged the government to examine the pros and cons of the tax before implementing it.

He also urged the government to reduce import duty on basic raw materials and capital machinery.

Former FBCCI president Mir Nasir Hossain urged the government to allow all exporters to enjoy reduced 4.0 per cent income tax like their counterparts in the readymade garments.

Foreign Investors' Chamber of Commerce and Industry (FICCI) president Hamim Rahmatullah said the government should frame long-term fiscal policy to encourage foreign investment.

He also demanded strict measures to check under-invoicing to ensure level-playing field for all businesses.

Dhaka Chamber of Commerce and Industry (DCCI) president Asif Ibrahim requested the government to extend tax holiday facilities until 2015, offer same facilities for export-oriented industries located both inside and outside Export Processing Zones (EPZs)

Monwara Hakim Ali, president of Chittagong Women Chamber demanded of the government to grant tax holiday facility to women entrepreneurs.

Bangladesh Textiles Mills Association (BTMA) president Jahangir Alamin said the government should waive all kinds of taxes on machinery and chemicals of effluent treatment plant (ETP) to help industries install the plant.

Abdus Salam Mushedy, president of Bangladesh Exporters Association (BEA) proposed for tax waiver on cash incentives, allow duty free import of diesel and furnace oil for export-oriented industries and duty-free import of covered van.

Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) President Shafiul Islam Mohiuddin demanded speedy disposal of export development fund (EDF).

Bangladesh Reconditioned Vehicles Importers and Dealers Association (BARVIDA) president Abdul Mannan Chowdhury Khosru alleged that the prices of new and reconditioned cars were almost same since the new car importers were not showing the actual prices.

Bangladesh Shop Owners Association president Amir Hossain Khan said package VAT should continue to help the small businesses survive.

SEC gets new chairman

FE Report

The government Sunday appointed M Khairul Hossain as the chairman of the Securities and Exchange Commission for three years in an effort to bring stability to the capital market.

Mr. Hossain quit his position as the chairman of the state-owned investment bank, Investment Corporation of Bangladesh, and professor of finance at Dhaka University in the afternoon and took helm of the regulator later in the day.

The market greeted his appointment with aplomb, as the benchmark Dhaka Stock Exchange General (DGEN) Index climbed 175 points or 3.12 per cent - the highest one-day gain in more than two months.

A finance ministry order to this effect was issued in the morning. As the news of the appointment reached the Motijheel commercial area, it lifted the gloom in the market, propelling the DGEN to three-weeks high.

Mr. Hossain replaces Md Ziaul Haque Khondker, who has been transferred to Ministry of Public Administration. It was not clear whether he would be retained as a government servant.

Khondker's nearly two years reign as the chief capital market regulator came to an ignominious end after he was accused of incompetence and failing to protect the interest of small investors during the recent stock crash.

A probe committee headed by a former deputy governor of the Bangladesh Bank has recommended that the commission headed by Khondker should be recast to restore credibility of the regulator.

Finance Minister A M A Muhith last week vowed to bring competent persons to the Commission. He told the FE Saturday that the government would not interfere in the regulator's work once a new chairman is named for the SEC.

Last week SEC members Mohammad Anisuzzaman and Muhammad Yasin Ali resigned in a space of one day, paving the way for recasting of the Commission in line with the government's pledges.

Late last month Chittagong University professor Helaluddin Nizami was appointed as a member of the regulator. Two more members are expected to be named within days.

Talking over as the new chairman of the regulator, Mr. Hossain vowed to stabilize the stock market by initiating new reforms and amending some of controversial securities laws.

"Insalllah (God willing), the confidence of investors will be restored soon. They have nothing to worry as we are going to embark upon a series of reforms in the Commission soon," Hossain told the FE.

He said the new SEC leadership would identify the problems that caused the market to shed nearly 50 per cent between December and February. "Our first priority will be to boost market confidence."

"We want to strengthen the base of the stock market so that it can play an effective role in the economy," he said.

The new SEC chairman told reporters that an "effective coordination" will be established between the SEC and the Bangladesh Bank and the decision making process of the regulator would be made "transparent and accountable."

He said the regulator will launch awareness campaign to educate the country's three million plus investors about the basics and nuances of stock trading and investment.

Asked, whether his previous organisation--- ICB--- will get extra favor from him, he answered in the negative and vowed to uphold the spirit of his teaching profession through ensuring fair and just treatment for all.

"All the stakeholders of the stock market will be treated equally," he said.

DSE decides MI Cement, Barkatullah listing today

FE Report

The board of directors of Dhaka Stock Exchange (DSE) will take decision on MI Cement and Barkatullah Electro Dynamics Limited listing issue today (Monday).

MI Cement listing issue was scheduled to be resolved Sunday. But the DSE board postponed its meeting due to death of one of its director Feroz Khan.

The board will also discuss the progress on demutualisation process of the bourses.

Earlier, the DSE board applied to the Securities and Exchange Commission (SEC) requesting it not to ask for listing MI Cement and asked the company management to make proper arrangement to refund the money collected from the primary shareholders.

But the SEC rejected the application and directed the DSE management to make necessary arrangement in connection with MI Cement listing.

Chittagong Stock Exchange (CSE) already listed the MI Cement. On Sunday the MI Cement share was traded between Tk 140.20 and Tk 128 each on the bourse.

Dhaka stocks gain sharply

FE Report

Dhaka stocks gained sharply Sunday as investors went for fresh buying following the news of appointment of new chairman of capital market regulator Securities and Exchange Commission (SEC).

The turnover, in value term, also increased substantially due to wide participation of institutional and individual investors.

"The investors regained some confidence with the appointment of new chairman of the capital market regulator which reflected in the trading," said a stock broker.

The government appointed Sunday Investment Corporation of Bangladesh (ICB) Chairman and finance professor at Dhaka University Dr M Khairul Hossain SEC chairman.

The benchmark DSE General Index (DGEN), main gauge of the market, went up by 175.62 points or 3.12 per cent to close at 5,788.14.

In the last two consecutive sessions, the benchmark index gained 304 points.

The broader All Shares Price Index (DSI) rose 140.51 points or 3.0 per cent and closed at 4,812.37. The DSE-20 index comprising blue-chip shares also rose 75.02 points or 2.03 per cent to 3,756.67.

Meanwhile, the market started the day with a strong note, gaining more than 100 points within 10 minutes and the momentum continued until the closure, as the investors went for fresh buying in most sectors following the appointment of SEC chairman.

Investors appreciated the government for appointing SEC chairman and urged the new chairman to take step to keep the market stable.

"The small investors want a stable market and hope the new chairman will work to achieve this goal," said Mr Salam, an investor.

Mr Arif Khan, managing director of Zenith Investment Limited, an asset management company, said it is a normal behiviour of the market and many investors started to buy shares as prices touched their purchasable level.

"The market dropped persistently in the last few weeks, as a result many issues came to an attractive price level which prompted investors to buy shares from starting of trading," said Mr Khan.

The investors also took the appointment of new SEC chair positively, Mr Khan added. Total turnover value stood at Tk 5.6 billion, which was 25.2 per cent higher than that of Thursday's value of Tk 4.5 billion.

Move underway to double paid-up capital of NBFIs

Siddique Islam

The central bank will soon ask the non-banking financial institutions (NBFIs) to double their paid-up capital by June 2012 to consolidate their capital base for minimising risks.

"We expect that a circular will be issued by the end of this month in this connection, after approval of the Ministry of Finance," a senior official of the Bangladesh Bank (BB) told the FE Saturday.

He also said the central bank has already submitted a proposal to the ministry, recommending a hike in the paid-up capital of the NBFIs to Tk 1.0 billion from the existing Tk 500 million.

The NBFIs will be allowed to raise their capital by increasing reserve or by issuing right and bonus shares within the stipulated timeframe.

"But no NBFI will be allowed to offer cash dividend, as long as there is capital deficit," the BB official added.

On November 4, 2009, the central bank asked the NBFIs to double their paid-up capital to Tk 500 million from Tk 250 million by the end of December 31 last.

"Most of the NBFIs have been able to achieve the paid up capital target," another BB official said.

He said the central bank has recommended the new amount for paid-up capital, considering the country's overall economic situation.

Currently, 29 NBFIs are running their business in the country. The BB has taken the latest move to strengthen the capital base of the NBFIs in line with the Basel-II framework that has already been implemented on trial basis, the central bank officials said.

"The NBFIs will have to implement the Basel-II framework form January 1, 2012," a BB official said.

The minimum capital requirement and the risk weighted assets for the NBFIs will be fixed through considering the overall performance of the sector, he added.

The Basel-II accord has been prepared on the basis of three factors: minimum capital requirement, supervisory review process, and market discipline.

Three types of risks - credit risk, market risk, and operational risk - have to be considered for the minimum capital requirement.

Move underway to double paid-up capital of NBFIs

Bextex merges with Bangladesh Export Import Company

Bextex Limited will be merged with Bangladesh Export Import Company Limited with retrospective effect from January 01, 2011.

The Board of Directors of the two companies took separate decisions in this regard.

The director of the companies at separate meetings considered the proposal of merger of Bextex Limited with Bangladesh Export Import Company Limited effective from January 01, 2011, subject to approval from all legal/regulatory authorities, according to company sources.

The boards also approved the scheme of amalgamation, determining the exchange ratio of the ordinary share of Bextex Limited with that of Bangladesh Export Import Company Limited at five shares of Bextex Limited for one share of Bangladesh Export Import Company Limited as determined by the value estimating firm.

The boards also approved the draft petition of Bangladesh Export Import Company Limited and Bextex Limited for submission to the High Court Division of the Supreme Court of Bangladesh for amalgamation of these companies under Section 228 read with Section 229 of the Companies Act, 1994 as drawn up by the legal counsel.

http://www.daily-sun.com/?view=details&type=daily_sun_news&pub_no=214&cat_id=1&menu_id=3&news_type_id=1&index=3

Stocks end higher

The Dhaka Stock Exchange (DSE) closed higher yesterday after witnessing ups and downs over the week.

“The uplift took place as the Investment Corporation of Bangladesh (ICB) went on buying to rescue the market from the bearish trend,” a stockbroker said.

‘Market moved up on rumours that the big investors would entered into the market soon, which prompted investors to buy shares, market insiders said.

Opening with a downtrend, the market witnessed a 50-point fall at 11.10am but closed on an upbeat note at the end of the four-hour trading session.

The benchmark general index of Dhaka Stock Exchange (DGEN) advanced 130 points or 2.36 percent to end at 5,613.

The DSE All Shares Price Index (DSI) also surged 108 points or 2.36 percent to close at 4,672 while The DSE-20 blue chip index gained 1.53 percent or 56 points to finish at 3,682.

Of the 249 issues traded on the day, 228 added values in its shares prices, 17 dropped and the rest four remained unchanged.

All the major sectors gained across the board yesterday. Non-banking financial institutions were the biggest gainer of the day followed by banks with1.19 percent, telecommunication 1.85 percent, pharmaceuticals 2.21 percent and Power with 1.34 percent gain.

The single-day turnover amounted to Tk 4.5 billion yesterday, up from its previous day’s figure by 46.5 percent.

Beximco Limited topped the turnover chart with turnover value of Tk 364.8 million followed by Beximco Textile, Bangladesh Steel Re-rolling Mills, Titas Gas, Aftab Automobiles, United Airways, RN Spinning, RAK Ceramics, People Leasing and Financial Services Ltd and Makson Spinning.

Bangladesh Finance was the highest gainers of the day followed by Asian Insurance, BDCOM Online, Fine foods, Prime Insurance, BD Welding, golden Son, Deshbandhu polymer, In Tech Online Limited and City general Insurance.

The worst losers of the day include-- Beximco, Reneta, Beximco Textile, Beximco Pharma, Karnafuli Insurance, BD Thai, Shine Pukur ceramics, Modern Dyeing, Beximco Synthetics and Pioneer Insurance.

New Chair, MD of BOC Bangladesh

FE Report

The Board of Directors of BOC Bangladesh Limited (BOCB), a member of The Linde Group has announced that Mr Ayub Quadri will succeed Mr M Syeduzzaman as Chairman of BOCB effective from Thursday.

Mr Syeduzzaman stepped down as Chairman effective from Thursday, after 20 years of dedicated and invaluable service at the helm of the Board.

Mr Quadri has been a Director of the Company since 2008 and has been serving as its Audit Committee Chairman. He has held various positions within the Government of Bangladesh, including those of permanent secretaries in the Ministries of Industries, Water Resources, Economic Relations, Food, Fisheries & Livestock, Agriculture & Rural Development. Mr Quadri was an Advisor of the Caretaker Government that assumed responsibility in January 2007, and was also Chairman of the Bangladesh Chemical Industries Corporation, Director General of the Bangladesh Rural Development Board, and has served on numerous other Boards.

The Board of Directors also congratulated Mr Erphan Shehabul Matin, who assumes the position of Managing Director of BOCB effective 13 May, as announced by the Company earlier in January. Mr Matin succeeds Mr Waliur Rahman Bhuiyan who opted for early retirement due to health reasons.

A company veteran, Mr Matin joined BOC Bangladesh in 1980 and was appointed to the Board of Directors since 2008. Mr Matin's last position was Business Director of the Company responsible for Sales and Marketing, Distribution & Customer Engineering Services, Projects and Procurement. He has been transitioning into the Managing Director role over the past few months.

The Board of Directors expressed its deepest gratitude to both Mr Syeduzzaman and Mr Bhuiyan for their many years of outstanding service and wished them good health and every success in their retirement.

Mr Lee Bon Hian, Head of Cluster Countries for Linde's gases business in South & East Asia, said, "Both Mr Syeduzzaman and Mr Bhuiyan are remarkable leaders who have worked tirelessly to grow the business of BOC Bangladesh. We are deeply grateful for their deep commitment and enormous contributions over the years. We have full confidence that Mr Quadri and Mr Matin will be able to further build on the Company's strong foundations and steer BOCB into the next phase of sustainable growth."

4 large power plants enter into contract with govt Summit-led group inks deal on 3 plants

FE Report

The government has contracted out four large power plant projects worth US$ 1.27 billion to sponsors Thursday to generate around 1,167 megawatts (mw) of electricity in a desperate move to augment electricity production.

Of the four power plants, two are gas-fired and two are dual-fuel power plants, which will be run either by natural gas or furnace oil.

Three subsidiary companies of the country's largest local power giant Summit-led consortium signed deals on three large power plants worth $1.05 billion to generate around 1,017mw of electricity.

Spanish firm Isolux Corsan will build a 150mw power plant worth $220 million as the engineering, procurement and construction (EPC) contractor.

Finance Minister Abul Maal Abdul Muhith was the chief guest at the contract signing ceremony at Biddyut Bhaban in Dhaka Thursday.

Summit Industrial and Mercantile Corporation (Pvt) Ltd and its partner GE Energy LLC, USA will build 341mw Bibiyana-I power plant, 314mw Bibiyana II power plant and 335mw Meghnaghat power plant.

Bibiyana-I power plant and Bibiyana II power plant are gas fired, while the Meghnaghat Power plant is dual-fuel to be generated either by natural gas or high sulfur furnace oil.

Among three subsidiary companies of the Summit-GE consortium, Summit Bibiyana-I Power Company Ltd will build the 341 mw Bibiyana-I gas-fired power plant, Summit Bibiyana II Power Company Ltd will build the 341mw gas fired Bibiyana II power plant and Summit Meghnaghat Power Company Ltd will build the 335mw dual-fuel Meghnaghat power plant.

All the three power plants will be implemented on build, own and operate (BOO) basis pursuant to a 22-year implementation agreement.

The government will provide land and fuel to run the power plants and purchase the entire electricity output as per the contracts signed Thursday.

State-owned Bangladesh Power Development Board (BPDB) will purchase electricity from the plants, while Jalabad Gas Transmission & Distribution Systems Ltd and Titas Gas Transmission and Distribution Company Ltd will provide natural gas to the power plants.

Around 150 million cubic feet per day (mmcfd) of gas will be required to run these power plants.

Project costs of each of the three power plants will be US$ 350 million each.

The Summit-GE consortium has committed to generate 222 mw of electricity from simple-cycle power plants of Bibiyana-I gas-fired power plant and Bibiyana II gas-fired power plant within 24 months of signing deals by May 2013.

The entire generation of 341mw each from the combined-cycle power plants of the two power plant projects will come into effect within 36 months of signing the agreements by May 2014.

Of the Meghnaghat dual-fuel power plant, the 220 mw (gas-based) or 203 mw (HSFO) based one will come online as simple-cycle power plant within 24 months of signing deals by May 2013.

The plant will be operational by generating 335mw of electricity from its combined cycle power plants within 36 months of signing the agreements by May 2014.

The BPDB will purchase electricity at a levelised tariff of 3.3220 US Cents per unit (1 kilowatt-hour) from 341mw Bibiyana-I gas-fired power plant, 3.3972 US Cents per unit from 341mw Bibiyana II gas-fired power plant and 3.9863 US Cents per unit from 335 mw Meghnaghat power plant (gas-based).

If the Meghnaghat power plant is run by furnace oil, the levelised tariff rate will be 9.7086 US Cents.

Isolux Corsan has signed deal with the Bangladesh's state-owned North-West Power Generation Company Ltd (NWPGCL) Thursday to build the plant by May 2013.

Once implemented, the NWPGCL will sell electricity to end users from the plant.

Asian Development Bank (ADB) will provide the lion's share of the project cost of around 89 per cent, while the remainder will be borne by Bangladesh government.

The plant will be a simple-cycle one.

Gas turbine will be designed to use natural gas as primary fuel and diesel as back-up fuel.

Net output from the plant using natural gas will be 157mw, and diesel will see an output of 159 mw.

"Today is a special day," said Finance Minister Abul Maal Abdul Muhith.

The augmented energy will enhance the people's capacity to work, he said.

The government has a plan to add around 20,000mw of electricity by 2020, he said.

Prime Minister's adviser on energy issues Dr Tawfiq-e-Elahi Chowdhury hoped that the project will be completed as per schedule.

Terming electricity crisis as the key obstacle to Bangladesh development, US ambassador to Bangladesh James F Moriarty hoped that the new power plants would help growing the country's economy.

"This is a dream come true," Summit Group Chairman Muhammed Aziz Khan said at the contract signing ceremony.

There will be no electricity shortage once it comes true in 2013, he said.

"What a relief," he said, adding, "We will grow in double digit, create employment and remove poverty. Summit shall empower Bangladesh," said the Summit Group chairman.

"This is a new venture by a Spanish firm in Bangladesh," said the Spanish ambassador to Bangladesh Mr Arturo Perez Martinez during the deal signing ceremony.

He said the Spanish firm is 'fantastic' and hoped that the project will be completed on time.

CNG price up by 49.25pc per unit

FE Report

The government Thursday raised the compressed natural gas (CNG) price to Tk25 per cubic metre (cm), a 49.25 per cent hike from the existing tariff of Tk16.75 per unit.

The Bangladesh Energy Regulatory Commission (BERC) announced the new price, effective from Thursday 12 midnight.

"We have increased the CNG price for ensuring its maximum and accurate utilisation for facilitating the national economic growth," chairman of the BERC Syed Yusuf Hossain told journalists at his office in Dhaka.

The state-run energy corporation-Petrobangla, in October last year requested the BERC to raise the CNG price to Tk24.90 per cubic metre for cutting the bloated subsidy on the energy sector.

The BERC, three years back in April 2008, raised the CNG tariff to Tk 16.75 from Tk 8.50 per cubic metre to minimise the losses of the gasoline business by the state-run Petrobangla.

Mr. Yusuf Hossain said the government would earn some extra Tk11.21 billion following the price hike by Tk8.25 on a cubic metre of the CNG from Tk11.29 billion income per year on the existing price.

The country's nearly 600 CNG filling stations sell some 500 cubic metre of CNG per hour to the vehicle owners.

The BERC chairman said the government would bag Tk9.90, the Petrobangla Tk8.10 and the CNG filling station owners Tk7.00 margin for the sale of per unit CNG at Tk25.

From the Petrobangla's income, some Tk2.014 will go to the newly introduced Gas Development Fund of the government, he said.

The chairman said though the CNG price hike can affect the mass transportation including goods and public transport but it would also contribute to check some unusual use of private cars which often trigger traffic jam in the capital.

The cheaper gasoline has encouraged use of private cars and other vehicles in the capital which creates unusual traffic jam.

Supporting the 49.25 per cent CNG price hike, member of the BERC Dr. Selim Mahmud said we had tried to adjust the price of gasoline compared to the price of other fuel here.

"Even after today's adjustment of the CNG price, it is still 71.09 per cent cheaper than the octane price and 47.29 per cent from the diesel price in the local market," he said.

The CNG price in India is 28 per cent cheaper than their existing diesel price, Mr. Mahmud said.

On May 5 this year, the government had also increased prices of diesel, petrol, octane, kerosene and furnace oil by taka two a litre to cut its losses due to higher import cost than the sale price in the local market.

Analysts said the CNG price and the recent other fuel price hike would rasie the inflation further from the existing level.

In March, the point-to-point inflation in the country increased to 10.49 per cent, in two and a half years high since July 2008.

BNP protests raising

CNG price

UNB adds: BNP acting secretary general Mirza Fakhrul Islam Alamgir on Thursday strongly protested 50 per cent rise of CNG price by the government, saying it will augment woes of people.

In a statement he said Awami League government has pushed people into serious sufferings by raising prices of compressed natural gas (CNG), fuel oil and power several times after it assumed office on Januray 7, 2009.

Last week, the government increased fuel oil price with a flat rate of Tk 2 per liter following a substantial raise in power tariff in both at bulk and retailers levels last month.

Fakhrul said: “It is not understandable to people under what policy the government has again increased the price of the compressed natural gas“.

He said it is the manifestation of Awami League‘s ‘fascist behaviour‘ to put people in distress by raising price of per cubic feet gas from Tk 16.25 to Tk 25 at a time.

এসইসি চেয়ারম্যানের নাম ঘোষণা এবার অর্থমন্ত্রী বললেন ‘শিগগিরই’

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: অর্থ মন্ত্রণালয়ের বৈঠক শেষে দুপুরে বলেছিলেন, আজ (বৃহস্পতিবার) বিকেলেই এসইসি’র নতুন চেয়ারম্যানের নাম ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। কিন্তু সন্ধ্যায় বললেন, ‘শিগগিরই নাম ঘোষণা হবে।’

এক পর্যায়ে বললেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ১৫ তারিখ জেনেভা যাওয়ার আগেই তাদের নাম প্রকাশ করা হবে।’

সন্ধ্যায় অর্থ মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘শিগগিরই এসইসি চেয়ারম্যানসহ অপর ২জন সদস্যের নাম ঘোষণা করা হবে।’

তবে এদের নিয়োগের বিষয়টি এখনও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তাদের সঙ্গে চুক্তি করা হবে।’

এ সময় ‘কবে নাগাদ তাদের নিয়োগ দেওয়া হবে’ জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আগে কথা দিয়েও কথা রাখতে পারিনি। তাই এবার সুনির্দিষ্ট করে কোনও তারিখ বলতে চাই না।’

তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ১৫ তারিখ জেনেভা সফরে যাওয়ার আগেই তাদের নাম প্রকাশ করা হবে বলে তিনি জানান।

এ সময় এসইসি’র বর্তমান চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকার কবে পদত্যাগ করবেন জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সময় হলেই তিনি পদত্যাগ করবেন। তবে আমাদের প্রয়োজন আছে বলেই তাকে এখনও যেতে দিচ্ছি না।’

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘পুঁজিবাজার নিয়ে কোনও ধরনের প্যানিক (ভীতি) ছড়ানো হবে অর্থহীন।’

আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিশোধিত মূলধন ১০০ কোটি টাকা হবে

দেশের অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিশোধিত মূলধন ৫০ কোটি থেকে বাড়িয়ে ১০০ কোটি টাকা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আগামী বছর অর্থাৎ ২০১২ সালের জুন মাসের মধ্যে এসব প্রতিষ্ঠানকে তাদের পরিশোধিত মূলধন বাড়িয়ে ১০০ কোটি টাকায় উন্নীত করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে এ সিদ্ধান্তটি অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে সম্মতির পরই তা নির্দেশনা আকারে জারি করা হবে বলে জানা গেছে।
বর্তমানে দেশে ২৯টি অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যবসারত আছে। গত অর্থবছর পর্যন্ত (জুন-২০১০) বিভিন্ন খাতে তাদের মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা অর্থের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৫৪০ কোটি টাকা।
২১টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বর্তমানে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে।

SEC needs immediate restructuring

Mohammad Mufazzal

The government should complete the restructuring of the securities regulator on an urgent basis for smooth operation of the stock market, a newly appointed SEC member said.

On the other hand, the experts said both the partial and delayed implementation of actions will be dangerous for the stock market, as the government is yet to complete the restructuring of the Securities and Exchange Commission (SEC).

“We have so many works, which must be completed as early as possible to restore stability to the stock market,” newly appointed SEC member Professor Helal Uddin Nizami told the FE.

“That’s why the government should immediately complete the proposed re-structuring of the SEC,” Nizami added.

Finance Minister AMA Muhith recently said at a press briefing, arranged on April 30 to publish the share market probe body’s report, that the government would restructure SEC.

He said the core team of SEC would be reshuffled by appointing a new chairman and the two existing members would also have to go, as part of the government’s restructuring initiative.

Meanwhile, the Finance Minister left the country to attend the fourth UN Conference on Least Developed Countries Istanbul in Turkey.

In absence of the minister, two SEC members Mohammad Anisuzzaman and Muhammad Yasin Ali submitted their resignation letters on May 8 and May 9, 2011 respectively to comply with the verbal order of the finance ministry.

But the partial restructuring of the SEC is affecting its policy making decisions, as thousands of angry investors are still now continuing demonstration following the sharp declining trend of the market.

The probe committee on the recent stock market scam made 25 recommendations, including restructuring of the SEC in its report for the sake of the stock market.

By adding 11 more recommendations, the Finance Minister declared the implementation of 36 recommendations in phases.

The retail investors demanded Monday completion of the process of restructuring the regulator within 72 hours.

“The government should complete the proposed restructuring of the SEC on an urgent basis, as partial and incomplete measures will be dangerous for the stock market,” stock expert Professor Salahuddin Ahmed told the FE.

Anisuzzaman is not attending the office after the submission of his resignation letter.

The other member Yasin Ali is attending office, as the law says a member will have to continue his job until his resignation letter is accepted by the authorities concerned.

But Mr Ali in a letter has requested the SEC chairman not to engage him in any kind of policy-level tasks as long as he remains present at SEC, after submitting resignation, in order to comply with the relevant law. Ali was not served any file on Wednesday.

By this time, the prime bourse — Dhaka Stock Exchange (DSE) — has not complied with a directive, issued by the SEC, to make the MI Cement a listed issue.

A stakeholder said, on condition of anonymity, that apparently it appears that the DSE is stronger than its regulator.

“Such kind of non-compliance may continue if the government fails to strengthen the SEC, by appointing new members and a chairman,” he said.

Presently, the existing SEC chairman Ziaul Haque Khondker and newly appointed member Helal Uddin Nizami are in the commission.

These two persons will not be able to hold any commission meeting in absence of quorum in the commission.

Meanwhile, Finance Minister AMA Muhith returned home on Wednesday from Istanbul.

The investors and experts expressed their hope that the Finance Minister would be serious in completing the proposed restructuring of the SEC.

আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিশোধিত মূলধন ১০০ কোটি টাকা হবে

দেশের অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিশোধিত মূলধন ৫০ কোটি থেকে বাড়িয়ে ১০০ কোটি টাকা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আগামী বছর অর্থাৎ ২০১২ সালের জুন মাসের মধ্যে এসব প্রতিষ্ঠানকে তাদের পরিশোধিত মূলধন বাড়িয়ে ১০০ কোটি টাকায় উন্নীত করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে এ সিদ্ধান্তটি অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে সম্মতির পরই তা নির্দেশনা আকারে জারি করা হবে বলে জানা গেছে।
বর্তমানে দেশে ২৯টি অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যবসারত আছে। গত অর্থবছর পর্যন্ত (জুন-২০১০) বিভিন্ন খাতে তাদের মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা অর্থের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৫৪০ কোটি টাকা।
২১টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বর্তমানে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে।

CDBL News - May 11,2011

- First Lease Int. Ltd Bonus shares credited on 11-MAY-11
- Reliance Ins. Ltd. Bonus shares credited on 11-MAY-11
- Pubali Bank Ltd. Bonus shares credited on 10-MAY-11
- R. N. Spinning Mills Bonus shares credited on 10-MAY-11

Inflation upswing may continue, says MCCI Its Q3 review still upbeat about attaining 6.7pc GDP

FE Report

The Metropolitan Chamber of Commerce and Industry (MCCI) has said inflation rate has continued rising in the third quarter of 2010-11 fiscal and is likely to continue, although the central bank re fixed it to 7.0 per cent for June 2011 from the previously set target of 6.5 per cent.

Assessing the third quarter (Q3) performance, the chamber in its report published on Tuesday said the upward inflationary pressure is likely to continue as commodity supply and price trends in domestic and international markets seem to indicate.

The MCCI, however, is optimistic about achieving the country's 6.7 per cent GDP growth in the current 2010-11 fiscal, saying that positive export trends and healthy output growth in real estate sectors raise the optimism about achieving the target.

The MCCI report which stated the performance of the economy during the quarter was mixed with traces of both successes and failures and suggested giving top priority to developing the physical infrastructure and improving the power situation, which are now the major constraints to growth.

The report referred to the performance in industrial investment, driven by higher credit flow and a rebound in export orientation, agriculture output due to favourable weather and related support, record revenue collection as positive performance during the period. But it said poor public investment, slashing of annual development project size by nine per cent, import growth, stagnant inward remittances, decline in net aid inflow and pressure on balance of payment, where government should give more focus.

The Q3 report said on the domestic front, output performance in agriculture has continued to remain healthy, thanks to good weather conditions and favourable government and BB support to the sector.

"With the expansion of SIVIE loans by banks, SIVIE production is also expected to increase considerably," it said suggesting intensifying revenue collection efforts to raise more revenues in the next fiscal to meet the government's growing expenditure needs.

It said since public investment has a strong crowding in effect on private investment; a speedier implementation of the ADP will be needed.

On the external front, the report said although exports recovered strongly, import growth was robust, too, but inward remittances remained stagnant.

Despite some improvements that occurred in FDI inflows, the chamber observed that net aid inflow underwent a significant decline and the balance of payments position was under pressure because of higher trade deficit and increased payments on services and financial accounts.

The Taka has depreciated because of larger import payments and fall in foreign aid and remittances. BB's reserve position was also slightly lower and was equivalent to 4 months' imports, the report said adding that the likely slowdown in remittance and aid flows may worsen the country's foreign exchange reserve position.

Improvement in agriculture sector performance is extremely important for overall economic growth of Bangladesh as agriculture contributes 20 percent to the country's GDP and employs around 48 percent of the total labour force, the report said.

It said fisheries, livestock and poultry sectors, which contribute around 8 percent to national income and also 32 percent of the total agricultural GDP, require adequate government support in the coming days.

According to the Fisheries Directorate, the fisheries sector performed well in Q3 of FY11. All three main categories of fisheries, inland capture, inland culture, and marine, did well, depicting 5 to 6 percent growth.

It said around 3.7 million cattle (and buffaloes) are slaughtered annually in the country, of which 20 percent are imported. Due to higher consumer preference for meat of local breeds, cattle and goat fattening has become an important income generating activity for small holder-farmers.

Poultry rearing has increased across the country to meet the growing local demand. The poultry industry does not only meet substantial local needs; it has found newer opportunities for value addition. Food industries have grown up based on chicken that produce soups, nuggets, sausages and other products. Some of these local poultry-based products have also found export markets.

The industry sector, especially its manufacturing component, has been gradually coming out of the slump experienced in the years of the global economic recession. The growth of Industry sector is projected to rise to 7.5 percent in FY11.

Data on the manufacturing sub sector's performance are not available beyond the first two months (July August) of FY11, when the quantum index of production (QIP) of medium and large scale industries increased by 13.06 percent. The rise in private sector credit and increased volume of LCs opened in recent months indicate that manufacturing activities have been on the rise in line with the rising trend observed in July August, 2010.

The report said the increased disbursement of industrial term loans, which rose by 31.04 percent during Q2 of FY11, compared to the same period of the previous fiscal, is also indicative of a pick up in investments in the industry sector. Since most of the term loans went to domestic market- oriented industries, it is very likely that manufacturing industries catering mainly to the domestic market (including small-scale industries) have performed better during the quarter under review.

Sharp declines were noticed in food, beverages, and tobacco (by 10.4%), textiles, leather, and apparel (by 8.9%), and basic metal industries (by 16.7%). The weak performance of small and medium scale industries can in large part be attributed to power and energy shortages. While large-scale industries mostly have captive power plants, medium and small scale industries cannot often afford their own generators. Escalation in industrial raw material prices, transport costs, wages, and other business costs are among other causes of poor performance by small and medium scale industries, the MCCI added.

The report suggested increasing SME loans and said total SME loans at the end of December 2010 were 21.07 percent of all industrial loans as against 19.91 percent at the end of December 2009. During this one year period, SME loans have increased by Tk.18379 crore or 35.93 per cent to Tk.69527 crore from Tk.51148 crore.

The construction sector expanded at a steady pace during the quarter under review, as indicated by the high growth in the production of cement and the import of construction materials. The construction in the housing sector is, however, at a disadvantage at the present because of the shortage of power and gas. Since the government stopped giving new power and gas connections early last year, real estate agents could not hand over apartments to the clients. Since the transfer of apartments has got stuck, both buyers and sellers of apartments are counting loss every day. The real estate agents also

protested the government's directive to install solar panels in the housing projects as it involves huge costs.

Despite the installation of some additional generation capacity and some increase in power production, the power situation did not improve much in Q3 of FY11 as the production of power has lagged behind the growing demand, the MCCI report observed.

"Shortage of energy, in fact, now poses the biggest threat to Bangladesh's economic growth," the report said.

The present demand for electricity is 6000 megawatt (mw), while actual generation varies between 4000 mw and 4400 mw. The estimated demand supply gap currently is thus 2000 mw in peak hours, but its shortage accounts for at least half of this gap. The government has added 1403 mw electricity to the national grid in the past two years, but the shortfall remains because of higher demand.

MCCI welcomed the decision that the government also ordered establishing a separate fund named 'electricity maintenance and development fund' diverting 5.17 percent of the hiked bulk tariff for rehabilitation and maintenance of old power plants.

It said the government enhanced the power tariff by 11 percent for bulk consumers and 5.0 percent for retail consumers with effect from 01 February 2011. The bulk tariff will again be raised by another 6 percent from 1 August 2011, effectively raising the bulk tariff to 18 percent.

The business community has, however, expressed their concern over the power tariff hike, saying that it would jeopardize industrial growth and also hurt consumers. It has been reported that the decision to hike power tariff rate has been taken in order to reduce PDB's losses and contain the government's mounting subsidies. The government has no doubt a strong rationale to raise the power tariff, even though it will lead to some increase in costs to industries and consumers. Now that the power tariff has been raised, people will expect the government to intensify its efforts to increase power generation in accordance with the power sector roadmap it unveiled two years ago.

The services sector is expected to grow by 6.7 percent in FY11, up from 6.4 percent in FY10, the MCCI observed adding that during the Q3 of the fiscal, most service sector activities such as hospitals, IT services, travel agencies, education, social work, public administration, road and air transport, storage, hotels and restaurants showed good performance. The telecommunications sub sector is expected to sustain high growth with the introduction of new products and services. Financial services are also expected to grow. The trade sector also got a boost during the period because of more bank advances going to various trading activities.

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা : ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ২০১০ সালের জন্য ১২ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ (স্টক ডিভিডেন্ড) ঘোষণা করেছে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় শেয়ারহোল্ডারদের এ লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। আগামী ৩০ জুলাই সকাল ১১টায় চট্টগ্রামের হোটেল আগ্রাবাদে এ ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট আগামী ৩০ মে।

প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, সমাপ্ত অর্থবছরে এ ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৩৩ টাকা ও শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১২.৮১ টাকা।

লভ্যাংশ ঘোষণার কারণে বুধবার লেনদেনে এ ব্যাংকের শেয়ারমূল্য সীমাবদ্ধ থাকবে না।

বহুমুখী সঙ্কটে পুঁজিবাজার

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: বহুমুখী সঙ্কটে নিমজ্জিত দেশের পুঁজিবাজার। এর মধ্যে তারল্য সঙ্কট, বিনিয়োগকারীদের আস্থার সঙ্কট, শেয়ার সঙ্কট, নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসি’র জনবল সঙ্কটের পাশাপাশি কোম্পানি আইনের ধারার পরির্বতন, এসইসি’র চেয়ারম্যান নিয়োগ ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কও রয়ে গেছে।

এসব সঙ্কটের কারণে গত ১৫ কার্যদিবস পুঁজিবাজার নিম্নমুখী অবস্থানের দিকে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দিন দিন কমছে লেনদেনের পরিমাণ।

ফলে ঢাকা স্টক একচেঞ্জ (ডিএসই)’র বাজার মূলধন ২৪ হাজার ২৮৯ কোটি ৯২ লাখ টাকা কমে ২ লাখ ৫৭ হাজার ৭১৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে।

এদিকে ক্রমাগত দরপতনের ধারা অব্যাহত থাকায় বিনিয়োগকারীরা পুঁজি হারিয়ে আবারও রাস্তায় নেমেছেন।

ধারাবাহিক পতনের কারণে গত সোমবার বিনিয়োগকারীরা ডিএসই’র সামনে অবস্থান ধর্মঘট ও অনশন কর্মসূচি পালন করেন।

বাজার বিশ্লেষক ডিএসই’র সাবেক নির্বাহী কর্মকর্তা সালেউদ্দিন আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, ‘পুঁজিবাজারে তারল্য সঙ্কটের কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছে। ব্যাংক যে হারে পুঁজিবাজরের পিছু লেগেছে তাতে মনে হচ্ছে ব্যাংকের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে পুঁজিবাজার কাজ করছে বলেই তাদের পিছু লাগতে হবে।’

এ ব্যাপারে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড একচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)‘র পদত্যাগী সদস্য ইয়াছিন আলী বলেন, ‘স্বাধীনভাবে এসইসিকে কাজ করতে না দেওয়া হলে আগামীতেও বাজারে বিপদ ঘটতে পারে।’

এর কারণ ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, ‘এসইসি’র উপর বাইরের হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে। এসইসিকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দিতে হবে।’

এ সময় তিনি টেকসই পুঁজিবাজার গঠনে নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক ও এসইসি’র সমন্বয়ের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

সেইসঙ্গে বাজারের বর্তমান অবস্থার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও এসইসির মধ্যে সমন্বয়হীনতাকেও দায়ী করেন তিনি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) চেয়ারম্যান ফখরুদ্দিন আলী আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, ‘বাজার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হলে কয়েকটি ধাপে কাজ করতে হবে। প্রথমত, এসইসি’র সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে। সেইসঙ্গে এসইসি’র আইনেরও পরির্বতন করতে হবে।’

তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হলে সরকারকে উদ্যোগী হতে হবে। এসইসি এককভাবে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পাববে না। এজন্য প্রয়োজন নতুন নতুন কোম্পানির শেয়ার বাজারে প্রবেশ করা।

ব্যাংক এশিয়ার বিনিয়োগকারী আবুল বাশার বাংলানিউজকে বলেন, ‘এসইসি নিয়ম অনুযায়ী মার্জিন ঋণ অনুপাত হওয়ার কথা ১ঃ২ অর্থাৎ ১ লাখ টাকায় ২ লাখ টাকা দেওয়ার কথা।’

তবে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণের পরিমাণ অনেক কমিয়ে দিচ্ছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘অনেক হাউজে আবার ঋণ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। বর্তমানে কোনও কোনও হাউজে ১ঃ০.৫ অথবা ১ঃ০.৭ অর্থাৎ ১ লাখ টাকায় ৫০ হাজার অথবা ৭০ হাজার টাকা দেওয়া হচ্ছে।’

এদিকে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, মন্ত্রীর জন্য এসইসির চেয়ারম্যান নির্বাচন এবং টাস্কফোর্স গঠনসহ পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা রক্ষায় তদন্ত কমিটির বিভিন্ন সুপারিশ বাস্তবায়নের কাজ আটকে রয়েছে।

অন্যদিকে, কমিশনের বর্তমান চেয়ারম্যান নিয়মিত অফিস করলেও বাজার স্থিতিশীলতা রক্ষায় কোনও সিদ্ধান্ত বা মতামত দিচ্ছেন না।

চলতি মাসের শুরুর দিকে আইপিডিসির সাবেক এমডি চাকলাদার মুনসুর আলমকে এসইসির চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ দেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু অতীতে বিতর্কিত কর্মকা-ে জড়িত থাকার কারণে তাকে এ পদে নেওয়া হচ্ছে না বলে জানা গেছে।

সম্প্রতি নিয়ন্ত্রক সংস্থার এসইসি’র দু’ সদস্য ইয়াসিন আলী এবং আনিসুজ্জামান পদত্যাগ করেছেন।

এর আগে গত জানুয়ারি মাসে পদত্যাগ করেছিলেন মনসুর আলম।

মনসুর আলমের জায়গায় গত মঙ্গলবার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন নিজামী যোগ দেন।

ফলে এখনও সদস্য পদে তিনটি পদ খালি রয়েছে। এ অবস্থায় বাজারে শুরু হয়েছে ব্যাপক দরপতন এবং বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুঁজিবাজারে বর্তমানে এক হ-য-ব-র-ল অবস্থা বিরাজ করছে। বাজারের নিয়ন্ত্রণ যে সরকারের হাতে নেই তা বর্তমান পরিস্থিতিতে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।

স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে যে ৩৩ লাখ বিনিয়োগকারীর ভাগ্য এখন কার হাতে? কে নিয়ন্ত্রণ করছে পুঁজিবাজার?

বিশ্লেষকরা এর জবাবে বলেন, অর্থমন্ত্রীর দেশে না থাকা এবং এসইসির লোকবল সঙ্কটের ফায়দা নিয়ে একাধিক চক্র বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে।

তদন্ত প্রতিবেদনে যাদের নাম এসেছে, তারাই বাজার এবং বিনিয়োগকারীদের ভাগ্য নিয়ে ছেলেখেলায় মেতে উঠেছে বলেও মনে করছেন তারা।

বিশ্লেষকরা বলেন, এসব চক্র সরকারকে দেখাতে চায় যে তাদের বিচার করা হলে পুঁজিবাজারে আবারও ভয়াবহ ধস নেমে আসবে।

Investors demand SEC overhaul in 72 hours Demo also held in Ctg

FE Report

Retail investors placed a 10-point charter of demands on Sunday, a day after a steep fall in stock prices in the two bourses of the country.

Assembled under the banner of 'Sharebazar Oikyo Parishad', the investors demanded immediate resignation of Finance Minister AMA Muhith and Bangladesh Bank governor Atiur Rahman for their alleged failure to control the share market.

The investors demanded completion of the process of restructuring the capital market regulator, the Securities and Exchange Commission (SEC), within 72 hours.

They also demanded suspension of trading in bourses for an indefinite period and payment of compensations to the general investors.

Among other demands, the investors asked the government to withdraw all cases filed against them, stopping 'irrational' interference by merchant banks and brokerage houses in the decision making of investors, special allocation in the upcoming budget for the capital market and bringing back the money that has been siphoned off from the capital market.

The investors also demanded clearing of the position with regards to Tk 50 billion rescue fund called the 'Bangladesh Fund'.

Meanwhile, after the closure of trading hours at Dhaka Stock Exchange (DSE), Sharebazar Oikyo Parishad organised a 'Gayebana Namaz-e-Janaza' for Rony Zaman, a 23-year-old youth, who is said to have committed suicide upon incurring huge losses in the share market.

After the janaza, a Doa Mahfil was held in front of the DSE building seeking divine justice for those responsible for the share market debacle.

Among others, president of the Sharebazar Oikyo Parishad Mizanur Rashid Chowdhury, organising secretary Jahangir Alam, joint secretary Shahadat Ullah Feroz, and members of the organisation Anwar Hossain and Golap Hossain were present at the programme.

UNB from Chittagong adds: Investors demonstrated in the port city Monday noon protesting sharp fall in share prices.

Hundreds of frustrated investors took to the street in Agrabad area and later submitted a memorandum comprising 8-point demand to Chittagong Stock Exchange office under the banner of Chittagong Investment Forum.

The leaders of the forum criticised the reluctant attitude of the government during the ongoing crisis in the share market.

The 8-point demand included removal of the central bank governor, rejection of the probe report, stopping the interferences of Anti- Corruption Commission (ACC) and National Board of Revenue (NBR) and halting trade in CSE and DSE ahead of SEC reform.

ডিএসইতে সূচক বাড়লেও কমেছে সিএসইতে

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক সোমবার লেনদেনের শুরুতে অস্বাভাবিক হারে কমলেও দিনশেষে বেড়েছে। তবে পতনের ধারাতেই রয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)।

ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, সোমবার ডিএসইতে মোট ২৫৩টি প্রতিষ্ঠানের লেনদেন হয়।

এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭২টির, কমেছে ৭৬টির ও অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।

একই সঙ্গে সাধারণ সূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ৫৬৩৮ পয়েন্টে স্থির হয়।

সার্বিক সূচক ২১ পয়েন্ট বেড়ে ৪৬৯০ পয়েন্টে উঠে আসে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয় মোট ৪২৬ কোটি ৬০ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

লেনদেনের শীর্ষে থাকা দশ কোম্পানি হলো- গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, ঢাকা ইন্স্যুরেন্স, এসিআই, রুপালী ইন্স্যুরেন্স, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, ফু-ওয়াং ফুড, ফার্স্ট বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থা মিউচ্যুয়াল ফান্ড, বিআইএফসি ও ইবিএল।

অন্যদিকে সোমবার সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৮৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১১৫টির দাম কমেছে, ৬৩টির বেড়েছে ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।

সিএসইর সাধারণ সূচক ১৩ পয়েন্ট কমে ১০ হাজার ১০২ পয়েন্টে নেমে যায়।

এদিন লেনদেন হয় মোট ৬৫ কোটি ৫২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

এবার বিনিয়োগকারীদের ১০দফা! ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এসইসির পুনর্গঠন, অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগ ও লেনদেন বন্ধের দাবি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: অস্বাভাবিক টানা দরপতনে আবারও ডিএসইর প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন ও রাস্তায় শুয়ে পড়ে পূর্বঘোষিত আমরণ অনশন শুরুর পর এবার দশ দফা দাবি দিয়েছে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ। পুঁজিবাজার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার জন্য তারা এসব দাবি পেশ করেছেন।

দাবির মধ্যে রয়েছে ১) পুঁজিবাজার স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য লেনদেন বন্ধ করা ২) ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগ , ৩) ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এসইসির পুনর্গঠন, ৪) বিনিয়োগকারীদের আর্থিক ক্ষতিপুরণ দেওয়া, ৫) বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরের পদত্যাগ ৬) গ্রেফতারকৃত সকল বিনিয়োগকারীর নিশর্ত মুক্তি ও মামলা প্রত্যাহার, ৭) বিনিয়োগকারীদের ব্যাপারে ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের অনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করা,৮) বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য আলাদা বরাদ্দ দেওয়া ৯) বাংলাদেশ ফান্ড নিয়ে হাডুডু খেলা বন্ধ করা ১০ ) বাজার থেকে চুরি করা অর্থ ফিরিয়ে আনা।

বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী পরিষদের আহ্বায়ক মিজানুর রশীদ চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, ‘পুজিবাজারের ধারাবাতিক দরপতনে যাতে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আন্দোলন না করতে পারে সেজন্য গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। আমার উপর তাদের কড়া নজরদারি রয়েছে। সকালে যাতে আমি মতিঝিলে না আসতে পারি সেজন্য সাদা পোশাকধারী কিছু লোক একটি হোটেলে আমাকে একঘণ্টা আটকে রেখেছিল। এরপর তাদের থেকে ছাড়া পেয়ে আমি সোমবারের অনশন কর্মসূচিতে একাত্মতা প্রকাশ করি। ’

অনশন কর্মসূচির বক্তব্যে মিজানুর রশীদ চৌধুরী আরো বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি লাগাতার চলতেই থাকবে। বাজার স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত কোনো বিনিয়োগকারী ভাই রাস্তা ছাড়বে না। সরকারের পক্ষ থেকে হুমকি আসতে পারে এবং বিরোধী দলের পক্ষ থেকে আসতে পারে উস্কানি। সে ব্যাপারে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। ’

রাস্তায় শুয়ে পড়ে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ, অনশন

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ছবি: রুবেল/বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: অস্বাভাবিক দরপতনের কারণে আবারও রাস্তায় নেমে এসেছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। টানা দরপতনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত বেশকিছু সাধারণ বিনিয়োগকারী ডিএসইর প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন শেষে রাস্তায় শুয়ে পড়ে পূর্বঘোষিত আমরণ অনশন শুরু করেছেন।

আমরণ অনশনকারীদের মধ্যে আছেন বিনিয়োগকারী জুয়েল হোসেন, গোলাপ হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।

এসময় সেখানে জমায়েত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা সমস্বরে স্লোগান তোলেন ‘জ্বালো জ্বালো আগুন জ্বালো/ পুঁজিবাজার ঠিক করো /নইলে মোদের গুলি করো’,‘বিনিয়োগকারী মরবে কেন/ সরকারের কাছে জবাব চাই’।।

দ্রুত পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছেন তারা। তাদের চারদিক দিয়ে ঘিরে রেখে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থান নিয়েছে।

বিনিয়োগকারীদের এ কর্মসূচির কারণে ডিএসই সামনের রাস্তার এক পাশে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

এদিকে গাড়ি ভাঙ্চুরের চেষ্টাকালে আমির হোসেন (৩০) নামের একজনকে পুলিশ আটক করার পর ছেড়ে দিয়েছে।

ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা ‘বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ’র ব্যানারে প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি আবেদন জানিয়েছেন। আবেদনে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া এসএলআর ও সিআরআর হার কমানোর দাবি করেছেন তারা। এছাড়া তাদের দাবি, তদন্ত কমিটির কাছে যে সমস্ত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম এসেছে শেয়ারবাজারে তাদের পুনরায় বিনিয়োগে করার ব্যবস্থা করা। শেয়ারবাজারে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর করা মুনাফার টাকা পুনরায় শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা।
এর পাশাপাশি অর্থমন্ত্রী, অর্থউপদেষ্টা, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদত্যাগও দাবি করা হয় আবেদনে।



ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, সোমবার ডিএসইতে লেনদেনের প্রথম ১২ মিনিটে সূচক ৯১ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সোয়া ১১ টায় তা বেড়ে দাঁড়ায় ১১৭ পয়েন্টে। বেলা সাড়ে ১১ টায় সাধারণ সূচক ১৩৭ পয়েন্ট কমে ৫হাজার ৪৭৩ পয়েন্টে নেমে আসে।

এ সময় লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২০৭টির দাম কমে যায়। মোট লেনদেন হয় ৬৬ কোটি টাকার।

অপরদিকে সিএসই ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে(সিএসইতে) লেনদেনের প্রথম ১৫ মিনিটে সূচক কমে ৫১ পয়েন্ট। বেলা সাড়ে ১১ টায় সিএসইর সাধারণ সূচক ১৩২ পয়েন্ট কমে ৯৯৮২ পয়েন্টে নেমে যায়। এ সময়ে লেনদেন হওয়া ১৩২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২৩ টির দাম কমে।

সোমবার সকাল ১১টা ৪০মিনিটের দিকে ডিএসইর সাধারণ সূচক ২০০ পয়েন্ট নেমে গেলে বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নেমে আসেন।

এর আগে আগের কার্যদিবস রোববারের দরপতনের ধারাবাবাহিকতায় সোমবার সূচক কমার মধ্য দিয়ে পুঁজিবাজারের লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের প্রথম আধঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমে যায় ১৩৭ পয়েন্ট এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ১৩২ পয়েন্ট।

CDBL News - May 09, 2011

Singer BD Limited declared Bonus shares 1:.75 on 28-MAR-11 which has been credited into respective BO accounts on 09-MAY-11. Share holders are advised to check updated balance with their respective DPs.

Dhaka bourse asked to list MI Cement

The Securities and Exchange Commission (SEC) has issued a circular for a second time to the Dhaka Stock Exchange (DSE) to allow a listing for MI Cement Factory Ltd.

The DSE did not comply with the first circular that asked it to list the company, as the conditions of compensation would create complexities and contradict the securities law, said a DSE official.

However, the Chittagong Stock Exchange (CSE) approved the listing in a condition of compensation and the company made a trade debut yesterday.

"We will take action against DSE, if they do not follow our circular," said an official of SEC.

The DSE should list the company as the CSE has already done so, he adds.

DSE sent a letter on May 3 to the SEC, explaining 11 points of negative impact of compensation on the market.

In line with the letter: “The introduction of the concept of compensation for the equity mark shall be nothing but risky. There is no such instant compensation for the capital market in the world. The compensation goes against the basic concept of equity investments. The matter of compensation means the primary issue price of the share is not justified.”

“Some investors will use the chance to manipulate MI Cement share prices as they will sell shares too close once to get compensation, while the compensation will involve the investor for circular trading.” But, the SEC rejected it and issued a circular to list the company to the bourses.

In another development, SEC has increased the listing period of MJL Bangladesh Ltd to end the listing stalemate.

Stocks slump sparks protests DGEN loses 4.88 pc to two-month low

FE Report

Dhaka stocks plunged nearly five per cent to two months low on Sunday, sparking demonstrations by hundreds of investors as turmoil at the securities regulator continued to weigh on the market.

The investors took to streets as the benchmark DGEN index suffered steepest one-day fall since April 11, even as the country's largest open-ended mutual fund came into operation Thursday last.

They barricaded key roads at Motijheel and staged rowdy protests in front of the Dhaka stock exchange building as the market declined 80 points just 10 minutes into trading.

The resignation of a member of the Securities and Exchange Commission exacerbated the situation mid-way through the session, as the regulator continued to operate like a lame-duck authority.

The DSE's four-hour trading session ended with more than 99 per cent of the stocks bleeding red, sending the DGEN 287.93 points, or 4.88 per cent, lower to 5,611.47 --- the lowest figure since March 6.

Of the 248 issues traded on the day, 244 declined, three remained unchanged and one gained. The broader All Shares Price Index (DSI) went down by 237.92 points or 4.85 per cent to 4,669.25.

The DSE-20 index comprising the bourse's twenty best performing companies lost 123.81 points or 3.26 per cent to 3,672.79.

Protesters swarmed the road in front of the DSE building, shouting slogans against the finance minister and the Bangladesh Bank governor and seeking intervention of the government.

They dispersed peacefully as riot police retook the control of the road. Some investors who have been gutted by the recent stock slump, however, threatened to stage a hunger strike from today (Monday).

Experts said lack of confidence in the market, a growing uncertainty over the appointment of new SEC chairman and members and poor corporate results by some financial institutions have had a negative effect on the market.

"Panic has gripped small investors. Lack of confidence has prompted many of them to sell off shares. Big and institutional investors are also avoiding the market due to the same reason," said fund manager Arif Khan.

"Banks are deliberately keeping a safe distance because of the ongoing liquidity crunch. All eyes are on the SEC, but I don't see any improvement of the situation until the government selects right persons for the commission," he added.

Other dealers have demanded immediate appointment of top regulators at the SEC and announcement of a government road-map to stabilise the market.

Khan said the entry of the Bangladesh Fund just a session earlier could not boost investors' confidence. "The BF has also suffered from lack of confidence. It's wrong to think that the fund alone can bring back stability," he said.

A total of 52.18 million shares changed hands on the day against 58.27 million in the previous session. Trade deals also decreased to 121,469 against 135,480 on Thursday.

Stocks worth US$1.50 billion was wiped off the market on the day in one of the worst mayhems in the market, as the DSE market capitalization slumped to Tk 2,608.75 billion from Tk 2,715.04 billion in the previous session.

Turnover declined to Tk 4.62 billion, down by 13.0 per cent, from Tk 5.3 billion Thursday.

All sectors lost with paper and printing sector suffering the biggest decline of 8.07 per cent.

Banks, the market bellwether, lost 4.79 per cent, NBFIs 5.76 per cent, telecommunications 4.80 per cent, fuel and power 3.41 per cent, general insurance 6.71 per cent and life insurance 5.38 per cent

Cement dived 4.69 per cent ceramics 7.46 per cent, textile lost 6.73 per cent mutual fund sector 3.66 per cent.

SEC vows to restore stability in market

FE Report

The Securities and Exchange Commission (SEC) on Sunday vowed to bring stability in the stock market hours after the bourses suffered one of the worst slumps in recent months, officials said.

The regulator made the pledge during a hurriedly-called crisis meeting with the officials of the Dhaka and Chittagong stock exchanges, merchant banks, asset managers and brokerage houses.

Officials who attended the meeting told the FE that the regulator had discussed the recent market slump and sought suggestions as to how to ride out the crisis.

Stakeholders told the SEC that the market was suffering from lack of confidence, liquidity crunch in the banks and swirling speculation over imposition of capital gains tax and other taxes in the upcoming budget.

SEC executive director Mohammad Saifur Rahman led the meeting. He could not be contacted for comments.

"The SEC called the meeting urgently to discuss the latest market situation. They are concerned over continued plunge of the market," said a fund manager who was present in the meeting.

He said the regulator assured the market stakeholders of unveiling a new set of measures to boost investors' confidence. They, however, did not give any time-table for enforcing the measures, he added.

"We told the SEC officials to move fast to quell the rumours now swirling in the market that the government would impose in the upcoming budget capital gains tax and make TIN mandatory in opening BO accounts," he said.

"These rumours have weighed on investors' morale," he added.

Finance minister announces the budget for the next fiscal year on June 9.

"They took notes of our suggestions and they said the issues would be discussed at the highest-level meeting of the commission," another fund manager said.

DSE Chief Executive Officer (CEO) Satipati Moitra and CSE CEO Professor Mohammed Abdullah Mamun were present in the meeting.

MI Cement makes upbeat debut

FE Report

MI Cement started its first trading day with positive note and was traded above the indicative price level at the Chittagong Stock Exchange (CSE) Sunday.

In the CSE, the open price of MI Cement share was Tk 122.70 and the closed price was Tk 125.40. The highest traded price was Tk 152 on the day.

Indicative price of MI Cement share was fixed at Tk 111.60 each through book building system.

A total of 647,600 shares were traded on the day. In value terms, the amount of total traded shares was Tk 84.49 million.

After a repeated listing proposals from the MI Cement authority, CSE board of directors finally decided to allow MI Cement listing last Thursday although the country's prime bourse Dhaka Stock Exchange (DSE) turned down the listing proposal.

On debut of MI Cement, CSE President Fakhruddin Ali Ahmed told the FE that as majority of shares of the company lay with the Depository Participants (DP) of DSE the transaction value remains relatively low in the opening day.

But, overall response from the investors was good, he added.

Mr Ahmed said DSE investors can easily trade their shares by transferring MI Cement shares to any CSE listed DP from the DSE listed DP.

When asked, one of the DSE members, on condition of anonymity, said yes, DSE investors can trade shares of MI Cement by transferring their shares to any DP of CSE.

SEC laws vague: Anisuzzaman

Dhaka, May 8 (bdnews24.com) — Departing Securities and Exchange Commission (SEC) member Mohammad Anisuzzaman has said the SEC regulations are complicated and open to interpretation.

"SEC laws can be interpreted in several ways. Many came to us facing this problem. Such an important regulatory body should have clear laws," Anisuzzaman told bdnews24.com.

The retired judge added that only clear and understandable laws could stop their misuse.

Anisuzzaman was appointed member of the commission on Apr 15, 2009 for three years. His resignation comes ahead of an impending SEC overhaul after a committee formed to probe into the recent stock market crash squarely blamed the 'inefficient' market regulator.

Finance minister A M A Muhith recently said two new members, including the chairman, would be appointed as part of the move to restructure SEC.

"The old ones [incumbent chairman and members] have to go," said the finance minister, who added in another programme that he was not finding anyone competent for the posts.

Although in his resignation he wrote 'personal reasons', Anisuzzaman told bdnews24.com the Secretariat called him and asked him to resign.

"The probe report did not make any specific allegation against me. But the government no longer wants me here," he said.

He claimed he had 'tried his best' holding the forte these two years.

"No one has ever blamed me for corruption. Even then, I have to go in this humiliating manner," he added.

শেয়ারবাজারে আবার অস্বাভাবিক দরপতন, শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ছবি: রুবেল/ বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: অস্বাভাবিক দরপতনের প্রতিবাদে রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনে বিক্ষোভ করেছেন বিনিয়োগকারীরা। বেলা ১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত এই বিক্ষোভ চলে।

তবে বিক্ষোভ থেমে গেলেও ডিএসই’র সামনে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

সূত্র জানায়, রোববার দুপুর ১টায় ডিএসই’র সাধারণ সূচক ২২৩ পয়েন্টে নেমে গেলে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন তারা। মিছিল নিয়ে তারা দলে দলে রাস্তায় নেমে আসেন।

এসময় তারা ‘প্লিজ শ্যুট আস’ (প্লিজ, আমাদের গুলি করো) লেখা ফেস্টুন বুকে এঁটে বিক্ষোভ করতে থাকেন। ডিএসই’র মূল ফটকের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। বিক্ষোভকারীরা ‘মার্কেট ভালো করো, নইলে গুলি করো’ বলে মুহুর্মুহু সেøাগান দেন। এসময় বিপুল সংখ্যক পুলিশ তাদের ঘিরে সতর্ক অবস্থান নেয়।

পরে বিক্ষোভকারীদের একটি মিছিল ডিএসই থেকে শুরু হয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড হয়ে আবার ডিএসই’র সামনে গিয়ে শেষ হয়।

তবে তারা কোনো ভাংচুর বা উস্কানিমূলক আচরণ করেন নি। রাস্তায় যানবাহন চলাচলও স্বাভাবিক ছিল।

বেলা ৩টায় দিনের লেনদেন শেষ হওয়ার পর ধীরে ধীরে স্থিমিত হয়ে আসে বিক্ষোভ।

এদিন ডিএসসির ২৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। পাঁচটি কোম্পানির দাম বেড়েছে আর একটির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের আহবায়ক মিজানুর রশিদ চৌধুরী , বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতাকালে বলেন, ‘পুঁজিবাজার এখন এতিম হয়ে আছে। একে দেখার মেতো এখন কেউ নেই। তাই সরকারকে অনুরোধ জানাবো, ৩৩ লাখ বিনিয়োগকারীর স্বার্থরক্ষায় পুঁজিবাজারকে স্বাভাবিক করতে এগিয়ে আসুন। তা না হলে সাধারণ বিনিযোগকারীরা আমরণ অনশন কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবে।’

এসময় তিনি এসইসি, ডিএসই ও বাংলাদেশ ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পদত্যাগের দাবি জানান।

রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ১০% শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: বীমা খাতের কোম্পানি রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স গত অর্থবছরের জন্য ১০ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ (স্টক ডিভিডেন্ট) ঘোষণা করেছে। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।

রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদের সভায় ২০১০ সালের জন্য বিনিয়োগকারীদের এ লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আগামী ২১ জুন সকাল ১০টায় পুরানো এয়ারপোর্ট রোডের ট্রাস্ট মিলনায়তনে এ কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২৯ মে।

সমাপ্ত অর্থবছরে কর পরিশোধের পর কোম্পানির নিট মুনাফা হয়েছে ২ কোটি ৭৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা, শেয়ারপ্রতি আয় ১৬.৯৫ টাকা ও শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য ১৩২.৮৯ টাকা।

এবি ব্যাংক ও প্রগতি ইন্স্যুরেন্স-এর লভ্যাংশ ঘোষণা

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ব্যাংকিং খাতের এবি ব্যাংক ও বীমা খাতের প্রগতি ইন্স্যুরেন্স গত অর্থবছরের লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।

এবি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ২০১০ সালের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ ও ১৫ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ (স্টক ডিভিডেন্ট) দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

আগামী ১৩ জুলাই বেলা ১১টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে এ ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে।

এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৯ মে।

প্রতিষ্ঠানটি আরো জানিয়েছে, গত অর্থবছরে কর পরিশোধের পর ব্যাংকটির মুনাফা হয়েছে ৩৯৮ কোটি ৯৫ লাখ ২০ হাজার টাকা।
এছাড়া শেয়ার প্রতি আয় হয় ১২৪.৪৭ টাকা ও শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য ৪৪১.৩৬ টাকা।

অন্যদিকে প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ ২০১০ সালের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

আগামী ২০ জুন এ প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে।
এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট আগামী ১৮ মে।

গত অর্থবছরে প্রগতি ইন্স্যুরেন্স’র শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩৩.৭৭ টাকা ও শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য ৪৯৮ টাকা।

পুঁজিবাজারে আবারও ব্যাপক দরপতন ডিএসইতে মূল্যসূচক কমেছে ২৮৭ পয়েন্ট, সিএসইতে ৪৭৭ পয়েন্ট

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার দেশের দুই পুঁজিাবাজারে আবারও ব্যাপক দরপতন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ সূচক ২৮৭ কমে ৫৬১১ পয়েন্টে নেমে আসে। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ সূচক ৪৭৭ কমে দাঁড়ায় ১০১১৫ পয়েন্টে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৪৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৪৪টি এবং সিএসইতে ১৮৬ টির মধ্যে ১৮১টির দাম কমেছে।

ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, রোববার ডিএসইতে লেনদেনের শুরু থেকেই বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের দাম ও সূচক কমতে থাকে। সকাল ১১ টা ২০ মিনিট পর্যন্ত সূচক সামান্য উঠানামা করে। এরপর লেনদেন বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত ডিএসইর সূচক একটানা কমেছে। দিনশেষে সাধারণ সূচক ২৮৭ পয়েন্ট বা ৪.৮৮ শতাংশ কমে নেমে যায় ৫৬১১ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক ২৩৭ পয়েন্ট বা ৪.৮৪ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ৪৬৬৯ পয়েন্টে।

রোববার ডিএসইতে লেনদেন হয় মোট ২৪৮টি প্রতিষ্ঠানের। এরমধ্যে দাম কমেছে ২৪৪টির, কমেছে একটির এবং অপরিবর্তিত ছিল তিনটি প্রতিষ্ঠানের দাম। ডিএসইতে মোট ৫ কোটি ২১ লাখ ৮১ হাজার ১৭০টি শেয়ার ও ইউনিট ১ লাখ ২১ হাজার ৪৬৯ বারে লেনদেন হয়। যার বাজারমূল্য ৪৬২ কোটি ২৭ লাখ ৫৭ হাজার টাকা।

এদিন ব্যাংকিং, সিমেন্ট, ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্থিক, ইন্স্যুরেন্স, ওষুধ ও রসায়নসহ বেশ কয়েকটি খাতের লেনদেন হওয়া সব প্রতিষ্ঠানের দাম কমেছে। এছাড়া টেক্সটাইল খাতের একটি বাদে প্রত্যেকটির দরপতন হয়েছে।

ডিএসইতে লেনদেনের ভিত্তিতে ১০ প্রতিষ্ঠানের শীর্ষে ছিল বিবিধ খাতের বেক্সিমকো লিমিটেড। এদিন কোম্পানিটির দাম ২০.৫০ টাকা কমে সর্বশেষ ২৪১ টাকায় লেনদেন হয়। এর মোট ৮ লাখ ৯ হাজার ৯০০টি শেয়ার ৩ হাজার ২০১ বারে হাতবদল হয়। অন্য নয় প্রতিষ্ঠান হলো- তিতাস গ্যাস, বেক্সটেক্স, স্কয়ার ফার্মা, আফতাব অটো, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, ইউসিবিএল, আরএন স্পিনিং, বিএসআরএম স্টিল ও ন্যাশনাল ব্যাংক।

রোববার ব্যাপক দরপতনের ফলে ডিএসইর দাম বাড়ার শীর্ষ তালিকায় মাত্র একটি কোম্পানির ঠাঁই হয়। কোম্পানিটি হলো রহিম টেক্সটাইল। এদিন এর শেয়ার দর ১২০.৫০ টাকা বেড়ে সর্বশেষ ৩২৩০ টাকায় লেনদেন হয়।

এদিকে দরপতনের শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- সিনোবংলা, এবি ব্যাংক, নিটল ইন্স্যুরেন্স, আইপিডিসি, প্রগতি ইন্স্যুরেন্স, দেশবন্ধু পলিমার, বিকন ফার্মা, ফাইন ফুডস, বিচ হ্যাচারি ও সিএমসি কামাল।

অন্যদিকে সিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, রোববার সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৮৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৮১টির দাম কমেছে, ৪টির বেড়েছে এবং অপরিবর্তিত ছিল একটি প্রতিষ্ঠানের দাম।

সিএসইর সাধারণ সূচক ৪৭৭ পয়েন্ট বা ৪.৫০ শতাংশ কমে ১০ হাজার ১১৫ পয়েন্টে নেমে আসে। সার্বিক সূচক ৭৪৪ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৭০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয় মোট ৬৬ কোটি ৪৫ লাখ ৪২ হাজার ৮৮৩ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

লেনদেন শুরু হলো এমআই সিমেন্টের

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ঢাকা: আনুষ্ঠানিকভাবে লেনদেন শুরু হলো এমআই সিমেন্টের।

রোববার সকাল সাড়ে ১১ টায় চিটাগাং স্টক এক্সচেঞ্জের (এসইসি) সভাপতি ফখরুদ্দিন আলি আহমেদ এ লেনদেনের উদ্বোধন করেন।

ঢাকার মতিঝিলে চিটাগাং স্টক এক্সচেঞ্জের সভাকক্ষে লেনদেনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুখতার হোসেন তালুকদার, এসইসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা প্রফেসর আবদুল্লাহ মামুন প্রমুখ।

এসইসি সভাপতি ফখরুদ্দিন আলি আহমেদ বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাশাপাশি ক্যাপিটাল মার্কেটও সম্প্রসারিত হচ্ছে।

তবে কিছু প্রতিবন্ধকতা আসছে বটে, তা সাময়িক ও কেটে যাবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা মার্কেটের ফেসভ্যালু ও ফান্ডামেন্টাল দেখে বিনিয়োগ করুন।

তিনি বলেন, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে হলে আস্থার প্রয়োজন রয়েছে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে স্বল্প মেয়াদি না করে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগেরও তিনি আহ্বান জানান।

এমআই সিমেন্ট ও মবিল যমুনার ক্ষেত্রে তিনি বলেন, অনেকদিন ধরে এই দুই কোম্পানির এক হাজার কোটি টাকা আটকে ছিল। আজ ট্রেডিং শুরু হওয়ার মাধ্যমে কিছুটা হলেও বাজারে বিনিয়োগ হবে। আমি আশাকরি, ঢাকা স্টক এ´চেঞ্জ এই কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের অনুমোদন দেবে।

এমআই সিমেন্টের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমাদের সিমেন্ট বাজারে আসতে যে কারণে বিলম্ব হয়েছে, সেই অভিযোগ ঠিক ছিল না। অভিযোগ ছিল, আমাদের শেয়ার অতিমূল্যায়িত করা হয়েছে। তবে এটা ঠিক নয়। তিনি বলেন, তারপরেও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের কথা বিবেচনায় রেখে, তারা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়- সেজন্য ৫ কোটি টাকা ও ৭৫ লাখ শেয়ার জমা রাখা হয়েছে। ছয় মাসের মধ্যে আইপিও মূল্যের কম হলে আমরা সে ক্ষতিপূরণ দেব।

ভারতের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম



ঢাকা : ‘ভারত প্রতিবছর ৩৮ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক আমদানি করছে। বাংলাদেশ সেখানে কয়েক বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করবে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর ভারতে রপ্তানি হয় অর্ধ বিলিয়ন ডলারেরও কম।

ভারতে রপ্তানি বাড়াতে চাইলে দু’দেশের সরকারকে বিশেষ উদ্যোগ নিতে হবে। রপ্তানিখাতে সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা দূর করতে হবে।

ভারতের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে আরও বেশি বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। বিশেষ করে তারা বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ করতে চায়। এ খাতে বাংলাদশের সঙ্গে যৌথ বা সরাসরি বিনিয়োগে তারা আগ্রহী।’

শনিবার সন্ধ্যায় তিন দিনব্যাপী ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্যমেলার সমাপনী উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সফররত কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি-সিআইআই প্রতিনিধি দলের সদস্যরা এসব অভিমত জানান।

২২ সদস্যের ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন টাটা ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের উপদেষ্টা শ্যামল গুপ্ত। তিনি প্রতিনিধি দলের পক্ষে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন।

প্রসঙ্গত, ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য মেলার অন্যতম সহযোগী দেশের বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপ। এ মেলায় বসুন্ধরা গ্রুপসহ দুই দেশের ৪০টি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করে।

শ্যামল গুপ্ত বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্ভাবনা অনেক। ভারতের ব্যবসায়ীরা দুই বিলিয়ন ডলার (দুইশ কোটি ডলার) বিনিয়োগ করতে চায়।

তিনি আরও বলেন, ভারতের পূর্বাঞ্চলে চাহিদার তুলনায় বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। বাংলাদেশ চাইলে সেখান থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করতে পারে।

সংবাদ সম্মেলনে আয়োজক প্রতিষ্ঠান ভারত-বাংলাদেশ চেম্বার অব কর্মাস অ্যান্ড ইন্ডস্ট্রিজের সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমদ বলেন, ভারতের ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিলো বাংলাদেশে তাদের বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য বিশেষ এলাকা গড়ে দেওয়ার। এবার সে ব্যাপারে একটি সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব হয়েছে। দুই দেশের ব্যবসায়ীদের সম্মতিতে সুনামগঞ্জের ছাতকে বিশেষ অর্থনৈতিক এলাকা (এসইজে) গড়ে তোলা হবে বেসরকারিভাবে।

তিনি বলেন, যত শিগগির সম্ভব প্রায় ১০০ একর জমির ওপর এই এলাকা গড়ে তোলার কাজ শুরু হবে। যেখানে ভারতের প্রায় ৫০টি প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান শিল্প গড়ে তুলবে।

আব্দুল মাতলুব এসময় দুই দেশের ব্যবসায়ীদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করার সুপারিশ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, ঢাকাস্থ ভারতীয় দূতাবাসের প্রথম সচিব বি সায়েম, এইচএসবিসি ব্যাংকের বিপণন ও যোগাযোগ বিভাগের ব্যবস্থাপক সামী হাফিজ প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলন শেষে মেলার দর্শনার্থীদের জন্য র‌্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়। র‌্যাফেল ড্র’র পুরস্কার হিসেবে তিনজন দর্শণার্থী পরিবেশ বান্ধব যান হিসেবে তিনটি বাইসাইকেল লাভ করেন।

পুরস্কার প্রাপ্তরা হচ্ছেন মো. তৌহিদ, ঢাকা (কুপন-৭৪৮৩), মাহমুদ, নারায়ণগঞ্জ (কুপন-৯৬৫০), এবং আব্দুল মতিন, ঢাকা (কুপন-৮৬০৩)। বিজয়ীদের পুরস্কার গ্রহণ করতে আয়োজকদের সঙ্গে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হয়েছে।